যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নাজির আহমেদ খন্দিকার বলেন, “এই চাকরির বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে আমরা স্নাতক, গবেষক এবং অন্যান্য শিক্ষিত তরুণ পেশাজীবীদের জন্য চাকরির সুযোগ প্রদানের লক্ষ্য নিয়েছি।
নাজির বলেন, “আমরা সারা দেশের পাশাপাশি দেশের বাইরে বিশেষ করে বাংলাদেশের দরিদ্র জেলা থেকে মেধাবীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে আকৃষ্ট করতে চাই। “আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি হল দেশের সবচেয়ে উজ্জ্বল এবং সবচেয়ে মেধাবী তরুণদের দেশের কল্যাণে শিক্ষক, বিজ্ঞানী এবং প্রযুক্তিবিদ হওয়ার সুযোগ দেওয়া।”
এই চাকরির সার্কুলারের মাধ্যমে, যশোর বিশ্ববিদ্যালয় ২৫,০০০ এরও বেশি স্নাতক, গবেষণা স্কলার, বিশেষজ্ঞ এবং শিক্ষকদের জন্য চাকরির সুযোগ তৈরি করবে। এটি তরুণ পেশাদারদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং প্রকৌশল শাখায় কাজ করার সুযোগও উন্মুক্ত করবে। এটি বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলের প্রায় 10,000 লোকের কাজের সুযোগ দেবে।
নাজির বলেন, “চাকরীর সার্কুলারে বাংলাদেশের আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সব প্রধান সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। “সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হল এটির একটি মূল্যায়ন ব্যবস্থা রয়েছে, যা শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করবে এবং তাদের শক্তি, দুর্বলতা এবং শিক্ষার্থীদের নিয়োগের ইচ্ছা চিহ্নিত করবে।
মূল্যায়নের মাপকাঠি হল – একাডেমিক উৎকর্ষতা, চাকরিতে আবেদন করার জন্য শিক্ষার্থীদের ক্ষমতা এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠানগুলোরও কিছু কেন্দ্রীয় উদ্দেশ্য রয়েছে: দেশের শিক্ষিত তরুণদের চাকরির সুযোগ দেওয়া।”
এই চাকরির বিজ্ঞপ্তিটি তরুণ শিক্ষক এবং গবেষকদের দেশে গবেষণা পরিচালনা করতে এবং সমস্যা সমাধানের জন্য স্থানীয় শিল্পে কাজ করতে সক্ষম করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচেষ্টার অংশ।
যশোর বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে
যশোর ইউনিভার্সিটি অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (JUST), 1999 সালে প্রতিষ্ঠিত, বাংলাদেশের একটি পাবলিক স্টেট ইউনিভার্সিটি যা শিক্ষা ও গবেষণার রূপান্তরের উপর ফোকাস করে, এর লক্ষ্য হল একটি নতুন যুগের জন্য বাংলাদেশের মানবসম্পদ বিকাশ করা।
যশোর বিশ্ববিদ্যালয় প্রযুক্তির একটি বিশ্ববিদ্যালয় যা বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং মানবিকের বিভিন্ন শাখায় ডিগ্রি প্রোগ্রাম এবং বিভিন্ন স্নাতকোত্তর এবং স্নাতকোত্তর প্রোগ্রাম অফার করে। শুধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর পর্যায়ে কোর্স অফার করে,
ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি (আইটি), ইনস্টিটিউট অফ আর্কিটেকচার, ডিজাইন অ্যান্ড আর্ট (এডিএন্ডএ), কলেজ অফ বিজনেস, ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড এন্টারপ্রেনারশিপ, কলেজ অফ এডুকেশন, কলেজ অফ সোশ্যাল সায়েন্স, কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং, এবং কলেজ অফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি। .
বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুল এবং একটি গ্র্যাজুয়েট স্কুলও রয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়টি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি অনুষদ, প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ, সামাজিক বিজ্ঞান ও শিক্ষা অনুষদ এবং বিজ্ঞান ও শিক্ষা অনুষদে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে কোর্স অফার করে। শিক্ষা অনুষদ বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুল-টাইম স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর কোর্স অফার করে এবং